খেজুরের উপকারিতা | খেজুর খাওয়ার উপকারিতা
খেজুরের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ অনেক। আকারে ছোট, কিন্তু গুণে বড়ো - এটাই খেজুরের মূল বিশেষত্ব। খেজুর রসের যেমন বিভিন্ন উপকারিতা আছে, তেমনি ফল হিসাবে খেজুর খাওয়ারও অনেক উপকারিতা।
খেজুরের উপকারিতা ও পুষ্টিগুণ অনেক। আকারে ছোট, কিন্তু গুণে বড়ো - এটাই খেজুরের মূল বিশেষত্ব। খেজুর রসের যেমন বিভিন্ন উপকারিতা আছে, তেমনি ফল হিসাবে খেজুর খাওয়ারও অনেক উপকারিতা।
তরমুজের উপকারিতা অনেক। গ্রীষ্মকালীন ফলের মধ্যে অন্যতম ফল তরমুজ। তীব্র গরমে তৃষ্ণা মেটাতে তরমুজের চাহিদা খুব। সবুজ খোলায় ঢাকা লাল রসালো ফল যেমন খেতে সুস্বাদু, ঠিক তেমনি এর উপকারিতাও অনেক।…
পেয়ারা খাওয়ার উপকারিতা অনেক। আপেলের তুলনায় পেয়ারার পুষ্টিগুণ অনেকাংশেই বেশি। "An apple a day keeps the doctor away" বহুল প্রচলিত এই শব্দবন্ধে অনায়াসেই আপেলের পরিবর্তে পেয়ারার উল্লেখ করা যেতে পারে। কারণ পেয়ারায় থাকে ভরপুর অ্যান্টি অক্সিডেন্ট, ভিটামিন, লাইকোপিন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম ও অন্যান্য উপাদান। তাছাড়া পেয়ারায় কম ক্যালোরি ও বেশি ফাইবার থাকায় ডায়েটের জন্যও খুব ভালো।
কাঁচা লঙ্কা খাওয়ার উপকারিতা অনেক। বিভিন্ন খনিজ, ভিটামিন ও অ্যান্টি অক্সিডেন্টে ভরপুর কাঁচা লঙ্কা সাধারণ সর্দি-কাশি থেকে শুরু করে ক্যান্সার প্রতিরোধ, কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণ, চোখ-চুল-ত্বকের সার্বিক স্বাস্থ্যের জন্যও বিশেষ উপকারি।
আদার উপকারিতা সম্পর্কে যাই বলি না কেন, সেটাই কম বলা হবে। সর্দি কাশি গলাব্যথা হলে প্রায়শই আমাদের মা-ঠাকুমাদের বলতে শুনেছি, একটু আদা-চা পান করার কথা। আসলে এটি শুধুমাত্র একটি টোটকাই নয়। এটি বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমাণিত যে, আদা খেলে উপরিউক্ত সমস্যাগুলি থেকে সহজেই মুক্তি পাওয়া সম্ভব। আদা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে না জেনেই আপনি হয়তো নিয়মিত আদা খেয়ে থাকেন। এক টুকরো কাঁচা আদা বা আদা মিশিয়ে চা কিংবা রান্নায় মশলা হিসাবে আদার ব্যবহার, অনেকেই করে থাকেন।
জাম খাওয়ার উপকারিতা জানা থাক বা নাই থাক, গ্রীষ্মকালে জাম খান না এমন বাঙালি অনেক কম আছেন। অনেকে এটিকে কালো জাম বলে থাকেন। জামের পুষ্টিগুণ অনেক। ডায়াবেটিস, ক্যান্সার প্রতিরোধ বা হৃৎপিন্ড, পরিপাক তন্ত্র, ত্বক, দাঁত ও হাড়ের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখা – সবেতেই জাম খাওয়া বিশেষ উপকারি।
কালো গাজরের পুষ্টিগুণ সম্পর্কে জানলে আপনি আগামীকালই হয়তো বাজারে গিয়ে কালো গাজরের খোঁজ করবেন। আসুন, কালো গাজর এবং এর পুষ্টিগুণ সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জেনে নিই।