উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ ও উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যা
উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ গুলি প্রাথমিক অবস্থায় সহজে বোঝা যায় না। কিন্তু উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ গুলি সম্পর্কে সচেতন থাকলে অনেক মারাত্মক সমস্যা এড়ানো সম্ভব।
উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ গুলি প্রাথমিক অবস্থায় সহজে বোঝা যায় না। কিন্তু উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ গুলি সম্পর্কে সচেতন থাকলে অনেক মারাত্মক সমস্যা এড়ানো সম্ভব।
উচ্চ রক্তচাপ (High Blood Pressure) বা হাইপারটেনশন (Hypertension) এমন একটি সমস্যা যা বর্তমান সময়ে অনেকেরই দেখা যায়। রক্তবাহের গায়ে প্রবাহমান রক্তের চাপ স্বাভাবিকের থেকে বেশি (150/90 mm Hg) হওয়াকে হাইপারটেনশন বা উচ্চ রক্তচাপ বলা হয়। এই উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে জন্য আগে জেনে নেওয়া দরকার উচ্চ রক্তচাপের কারণ গুলি কী কী?
বিবাহ সম্পর্কে আবদ্ধ হয়ে আপনি যাঁর সঙ্গে বাকি জীবন অতিবাহিত করতে চাইছেন, তাঁর এবং আপনার বেশ কিছু মেডিকেল টেস্ট বিয়ের আগেই করে নেওয়া জরুরী। বিবাহ একটি প্রতিশ্রুতি – ভালো থাকার ও ভালো রাখার। তাই বিয়ে প্রেম করেই হোক, বা দেখা-শোনা করেই হোক এই মেডিকেল টেস্টগুলি করানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিয়ের আগে মেলামেশা নিজেদের মন বুঝে নিতে সামান্য হলেও সাহায্য করে। তেমনি এই মেডিকেল টেস্টগুলি নিজেদের এবং ভবিষ্যত অপত্য সন্তানের স্বাস্থ্য সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে। সুখী ও স্বাস্থ্যকর বিবাহিত জীবনের জন্য এই মেডিকেল টেস্টগুলি করানো শুধু ডাক্তারদের উপদেশ নয়। বরং এগুলি অত্যাবশ্যক হওয়া উচিত।
সাধারণভাবে নির্দিষ্ট মাত্রা পর্যন্ত কোলেস্টেরল আমাদের শরীরের জন্য খারাপ তো নয়ই, বরং অপরিহার্য একটি উপাদান। কোশপ্রাচীর তৈরি, মস্তিষ্ক, ত্বক ও বিভিন্ন অঙ্গের গুরুত্বপূর্ণ কাজ সুষ্ঠ ভাবে পরিচালনা করা, ভিটামিন ও হরমোন তৈরির মতো গুরুত্বপূর্ণ কাজে কোলেস্টেরলের ভূমিকা আছে। তবে, রক্তে উপস্থিত কোলেস্টেরলের মাত্রা অনেক বেশি হলে হৃৎপিন্ডের অনেক সমস্যা, এমনকি হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোকও হতে পারে। তাই কোলেস্টেরল নিয়ন্ত্রণে রাখা খুবই প্রয়োজনীয়। এক্ষেত্রে পরিবর্তন করতে হবে আপনার খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রা।
ঘুমন্ত অবস্থায় আমাদের স্বাভাবিক শ্বাস-প্রশ্বাসের গতিপথে কোনো বাধা সৃষ্টি হলে শ্বাসযন্ত্রে কম্পন বা ভাইব্রেশন শুরু হয় এবং এর ফলে বিভিন্ন রকম বিচিত্র সব আওয়াজ সৃষ্টি হয়। একেই নাক ডাকা বলা হয়। নাক ডাকার জন্য নিজের ঘুম তো বটেই, অন্যের ঘুমেরও ব্যাঘাত হয়। নাক ডাকা স্বাস্থ্যের জন্যও ক্ষতিকর। তাই নাক ডাকার সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য প্রথমেই নাক ডাকার কারণটি খুঁজে নিয়ে সেই সমস্যার চিকিৎসা করতে হবে। এর জন্য চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়াই ভালো। তবে এই সমস্যা থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য কিছু সাধারণ পরামর্শ দেওয়া যায়।
মোটা হওয়া বা ওজন বৃদ্ধির সমস্যার সমাধানের থেকেও বেশি প্রয়োজন এই সমস্যার কারণ অনুসন্ধান করা। তবেই সমস্যার মূলে গিয়ে, আপনি নিজের ওজন নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হবেন।
মেদ ঝরিয়ে ওজন কমানো আপনার পক্ষে কোনো শক্ত কাজ নয়। আপনি অনায়াসেই তা পারবেন - চাই শুধু একটু ধৈর্য এবং সচেতনতা। ওজন কমানোর বেশ কিছু কার্যকরী উপায় বা পরামর্শ নিয়ে হাজির হয়েছি আমরা।