সদ্যজাত শিশুর জন্য মায়ের বুকের দুধ তথা মাতৃদুগ্ধের বিকল্প কিছু নেই। মায়ের বুকের দুধ-ই শিশুর জন্য সর্বোত্তম। অমৃতসমান মাতৃদুগ্ধের উপকারিতার কারণে, শিশুর পরিপূর্ণ বিকাশের জন্য এটি অপরিহার্য। শিশুর পরিপূর্ণ স্বাভাবিক বিকাশের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত উপাদানই মাতৃদুগ্ধে নির্দিষ্ট অনুপাতে উপস্থিত থাকে।
মাতৃদুগ্ধ পানের কারণে শিশুর দেহে অনাক্রম্যতা যেমন বৃদ্ধি পায়, তেমনি শিশুর শারীরিক ও মানসিক বিকাশও ঘটে। গবেষণা বলছে, নবজাতকের জন্মের এক ঘন্টার মধ্যে মাতৃদুগ্ধ পান করানো হলে শিশুমৃত্যুর হার ২২ শতাংশ কমানো সম্ভব। অথচ সচেতনতার অভাবে প্রায় ৪৩ শতাংশ নবজাতক জন্মের প্রথম একঘন্টায় মায়ের বুকের দুধ পায় না! যা শিশুমৃত্যুর অন্যতম কারণ হিসাবে ধরা হয়। তাছাড়া শিশুর সার্বিক বিকাশও ব্যাহত হয়।
শিশুকে মাতৃদুগ্ধ পান করানোর ফলে শুধু যে শিশুর-ই উপকার হয় তাই নয়। সমান ভাবে প্রসূতি মায়েরও বিভিন্ন উপকার হয়। শিশুকে জন্মের প্রথম এক বছর নিয়মিত মাতৃদুগ্ধ পান করানোর ফলে মায়ের ব্রেস্ট ক্যান্সার, ওভারিয়ান ক্যান্সার, টাইপ-২ ডায়াবেটিস ও হার্টের সমস্যার ঝুঁকি অনেক কমে যায়।
Table of Contents
শিশুর জন্য মায়ের বুকের দুধ তথা মাতৃদুগ্ধের উপকারিতা :
মাতৃদুগ্ধ পান করানোর ফলে শিশুর সঙ্গে মায়ের আত্মিক সম্পর্ক যেমন নিবিড় হয়, তেমনি এর উপকারিতাও অনেক। মাতৃদুগ্ধ ভিটামিন, খনিজ ও বিভিন্ন পুষ্টিগুণে ভরপুর। যা শিশুর জন্মের ছয় মাস পর্যন্ত সকল চাহিদা পূরণ করতে সক্ষম। শুধু তাই নয়, শিশুর দেহে প্রাকৃতিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বা অনাক্রম্যতা গড়ে তুলতে মায়ের বুকের দুধের ভূমিকা অনেক। এই অনাক্রম্যতাই শিশুকে বিভিন্ন প্রকার রোগ থেকে রক্ষা করে। আসুন, শিশুকে মায়ের বুকের দুধ বা মাতৃদুগ্ধ পান করানোর বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে বিস্তারিত ভাবে জানা যাক –
মাতৃদুগ্ধ শিশুর স্বাভাবিক পরিপূর্ণ বৃদ্ধি নিশ্চিত করে
ভিটামিন, খনিজসহ নানাবিধ পুষ্টি উপাদান উপস্থিত থাকায় মাতৃদুগ্ধ শিশুর স্বাভাবিক পরিপূর্ণ বৃদ্ধি নিশ্চিত করে। অধিকাংশ চিকিৎসকই জন্মের প্রথম ছয় মাস শিশুকে শুধুমাত্র মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর পরামর্শ দিয়ে থাকেন। প্রথম ছয়মাস শিশুর বেড়ে ওঠার জন্য প্রয়োজনীয় সবকিছুই নির্দিষ্ট অনুপাতে মাতৃদুগ্ধে থাকে।
শিশুর জন্মের পরমুহূর্তেই, মায়ের বুকে গাঢ় হলুদাভ যে দুধ উৎপন্ন হয়, তাকে কলোস্ট্রাম (Colostrum) বা শালদুধ বলে। এটি শিশুর জন্য সর্বোত্তম এবং প্রয়োজনীয়। গুরুত্বপূর্ণ পুষ্টি উপাদান যেমন, অত্যাবশ্যক অ্যামাইনো অ্যাসিডযুক্ত প্রোটিন, ফ্যাট, ম্যাগনেসিয়াম, বিভিন্ন রকম ভিটামিনে ভরপুর এই কলোস্ট্রাম শিশুর সার্বিক ও সুষ্ঠ বৃদ্ধির জন্য অপরিহার্য।
মাতৃদুগ্ধে যে উপকারী ফ্যাট থাকে, তা শিশুর ব্রেন, নার্ভ ও রেটিনার গঠনে সহায়তা করে।
শিশুর নতুন খাদ্যনালী মায়ের বুকের দুধ, গরুর দুধ বা ফর্মুলা দুধের তুলনায় সহজেই পাচিত করতে পারে। ফলে শিশুর সঠিক পুষ্টি লাভ সহজতর হয়।
মায়ের বুকের দুধে গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিবডি উপস্থিত থাকে
মাতৃদুগ্ধে তথা মায়ের বুকের দুধে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ অ্যান্টিবডিগুলি উপস্থিত থাকে। এইগুলি দুধ পান করানোর মাধ্যমে শিশুর দেহে সঞ্চারিত হয়। শিশুর শরীরকে বিভিন্ন ব্যাকটেরিয়া বা ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়তে এটি সাহায্য করে। দেখা গেছে, মায়ের বুকের দুধ খাওয়া শিশুরা ফর্মুলা দুধ খাওয়া শিশুর তুলনায় নিউমোনিয়া, ডায়েরিয়া জাতীয় অসুখে কম ভোগে।
বিশেষত কলোস্ট্রামে (Colostrum) প্রচুর পরিমাণে immunoglobulin A (IgA) উপস্থিত থাকে। এই immunoglobulin A (IgA) শিশুর নাক, গলা ও পৌষ্টিকতন্ত্রে একটি প্রতিরক্ষা আবরণী তৈরি করে, যা শিশুকে অসুস্থ হওয়া থেকে বাঁচায়।
একটি গবেষণায় দেখা গেছে, মায়ের বুকের দুধ খাওয়া বাচ্চারা ভ্যাকসিনেশনের (টিকাকরণ) পর অ্যান্টিবডি তৈরিতে বেশি সাড়া দেয়।
মায়ের বুকের দুধ খাওয়ার ফলে শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়
শিশুকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর ফলে শিশুর স্বাভাবিক রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। ফর্মুলা দুধ খাওয়ানো বাচ্চার তুলনায়, বুকের বুধ খাওয়া বাচ্চার খাবারে এলার্জি, হাঁপানি, হার্টের সমস্যা কম হয়।
মাতৃদুগ্ধে থাকা লো ফ্যাট এবং হাই প্রোটিন শিশুর শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। নিয়মিত ব্রেস্টফিডিং শিশুর কান, গলা ও সাইনাসের ইনফেকশন প্রতিরোধে সহায়তা করে। নিয়মিত বুকের দুধ খাওয়া বাচ্চাদের ক্ষেত্রে মারাত্মক ঠান্ডা লাগা বা নিউমোনিয়া হওয়ার সম্ভবনা কম হয়।
তাছাড়া বেশ কিছু গবেষণায় দাবি করা হচ্ছে যে, বেশিদিন ধরে মায়ের বুকের দুধ খাওয়া বাচ্চারা ডায়াবেটিসে কম আক্রান্ত হয়।
মাতৃদুগ্ধ শিশুর হাড়ের গঠন সুদৃঢ় করে
মায়ের বুকের দুধ খাওয়ার মাধ্যমে শিশুর দেহে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি-র চাহিদা পূরণ হয়। এই ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি শিশুর সুগঠিত হাড় ও দাঁত গঠনে কাজে লাগে। মাতৃদুগ্ধ শিশুর হাড়ের গঠন সুদৃঢ় করে বলে, পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি সমৃদ্ধ খাবার মায়ের খাওয়া দরকার।
মাতৃদুগ্ধ শিশুর মেধা বা বুদ্ধির বিকাশ করে
শিশু অবস্থাতেই মস্তিষ্ক ক্রমশ গড়ে উঠতে থাকে। শিশু অবস্থায় মস্তিষ্কের বিকাশের হার অন্যান্য সময়ের থেকে বেশি থাকে। বিশেষজ্ঞদের মতে, ফর্মুলা দুধ বা গরুর দুধ খাওয়া শিশুর তুলনায় মাতৃদুগ্ধ পান করা শিশুর মেধা বা বুদ্ধির বিকাশ ভালো ভাবে হয়। পরবর্তী জীবনেও তাঁদের IQ অন্যদের তুলনায় বেশি হয়। বিশেষত আর্থসামাজিক বিষয়ে তাঁরা অন্যদের টেক্কা দেয়। যদিও মাতৃদুগ্ধের এইসব প্রভাব নিয়ে আরও গবেষণা প্রয়োজন। অনেকের মতে, মায়ের বুকের দুধে থাকা ফ্যাটি অ্যাসিড (DHA – Docosahexaenoic acid) ব্রেন বুস্টার হিসাবে কাজ করে।
মাতৃদুগ্ধ এসআইডিএস (SIDS)-এর ঝুঁকি কমায়
জন্মের পর শিশুর অকাল মৃত্যুকে Sudden Infant Death Syndrome বা সংক্ষেপে SIDS বলে। শিশুর জন্মের এক বছরের মধ্যে মৃত্যুকে SIDS-এর মধ্যে ধরা হয়। জন্মের পর অন্তত ছয়মাস শিশুকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানো হলে, SIDS-এর ঝুঁকি অনেক কমে। ২০০৯ সালে The Journal of Pediatrics-এ প্রকাশিত একটি গবেষণায় জানা যায়, শিশুকে অনন্ত ছয় মাস ইনক্লুসিভ বুকের দুধ খাওয়ানো হলে শিশুমৃত্যুর হার অন্তত ৫০% কমানো সম্ভব।
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
গবেষণায় দেখা গেছে, শিশুকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর ফলে Childhood Leukemia হওয়ার সম্ভবনা কমে। তাছাড়া পরবর্তী জীবনে ক্যান্সারে (বিশেষত লিউকেমিয়া ও লিম্ফোমা ক্যান্সার) আক্রান্ত হওয়ার সম্ভবনাও হ্রাস করে।
মাতৃদুগ্ধ শিশুর স্বাভাবিক দৃষ্টিশক্তি নিশ্চিত করে
মাতৃদুগ্ধ শিশুর শারীরিক ও বৌদ্ধিক বিকাশের সাথে সাথে দৃষ্টিশক্তির বিকাশেও অবদান রাখে। ফর্মুলা দুধ খাওয়া শিশুর তুলনায়, মায়ের বুকের দুধ খাওয়া শিশুর দৃষ্টিশক্তির বিকাশ ভালো ভাবে হয়। এটা প্রিম্যাচুওর শিশুদের ক্ষেত্রে আরও ভালো ভাবে বোঝা যায়। অনেকের ধারণা, মাতৃদুগ্ধে থাকা DHA এর জন্য দায়ী। এই DHA চোখের রেটিনার গঠনের অন্যতম একটি উপাদান।
মাতৃদুগ্ধ শিশুকে অনেক ধরণের এলার্জি থেকে রক্ষা করে
ফর্মুলা দুধ বা গরুর দুধ পান করা বাচ্চাদের তুলনায় বুকের দুধ খাওয়া বাচ্চারা অ্যালার্জির সমস্যায় কম ভোগে। বিজ্ঞানীরা মনে করেন, মায়ের বুকের দুধে উপস্থিত রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান Secretory IgA এর জন্য দায়ী। এই Secretory IgA নানা রকম খাবার গ্রহণের ফলে অ্যালার্জি হওয়ার প্রবণতা রোধ করে।
মাতৃদুগ্ধ শিশুর সঠিক ওজন লাভ করতে সাহায্য করে
মাতৃদুগ্ধ পান শিশুর সঠিক ওজন লাভ করতে সাহায্য করে। সঙ্গে Childhood Obesity এড়াতেও সাহায্য করে। মায়ের বুকের দুধের পরিবর্তে ফর্মুলা দুধ খাওয়া বাচ্চারা বেশি Childhood Obesity-তে ভোগেন। একটা গবেষণায় দেখা গেছে, অন্তত ছয় মাস ইনক্লুসিভ মাতৃদুগ্ধ পান করা বাচ্চাদের অতিরিক্ত ওজন বা ওবেসিটিতে ভোগার সম্ভবনা কমে যায়।
মাতৃদুগ্ধ পান করা শিশুর অন্ত্রে উপকারী Gut bacteria-র পরিমাণ বেশি থাকে। এই উপকারী ব্যাকটেরিয়াগুলি ফ্যাট স্টোরেজ হওয়াকে কিছুটা প্রভাবিত করে। তাছাড়া ফর্মুলা বা গরুর দুধ খাওয়া শিশুর তুলনায় মায়ের বুকের দুধ খাওয়া শিশুর শরীরে লেপ্টিন (Leptin) হরমোন বেশি থাকে। এই লেপ্টিন ক্ষুধা ও ফ্যাট জমা হওয়া অনেকটা নিয়ন্ত্রণ করে।
বুকের দুধ খাওয়ানোর ফলে মা ও শিশুর মধ্যে আত্মীক সম্পর্ক স্থাপন করে
মাতৃদুগ্ধ শুধুমাত্র শিশু সার্বিক বিকাশেই সহায়তা করে তাই না। মা ও শিশুর মধ্যে আত্মিক সম্পর্ক আরও দৃঢ় করে। শিশুকে বুকের দুধ খাওয়ানোর সময় মা ও শিশু উভয়ের শরীরে অক্সিটোসিন (Oxytocin) হরমোনের ক্ষরণ বৃদ্ধি পায়। এই অক্সিটোসিনকে ‘Love Hormone’ বলা হয়ে থাকে। এই অক্সিটোসিনের ফলে মা ও শিশুর মধ্যে আত্মিক সম্পর্ক দৃঢ় হয়। যা পরবর্তী জীবনেও সাধারণত অটুট থাকে।
আরও পড়ুন –
১) বিয়ের আগে কী কী মেডিকেল টেস্ট জরুরি?
২) গর্ভাবস্থায় ডায়াবেটিস? উপেক্ষা নয়। বরং জেনে নিন, কী করণীয়।
৩) বগলের কালো দাগ দূর করার ১২টি ঘরোয়া উপায়।
৪) মাসিকের ব্যথা কমানোর উপায় কী?
মাতৃদুগ্ধ পালন সপ্তাহ (১-৭ আগস্ট)
সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ১৯৯২ সাল থেকে প্রতি বছর আন্তর্জাতিক স্তরে মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ পালন করা হয়। আগস্ট মাসের প্রথম সপ্তাহ (১ – ৭ আগস্ট) World Breastfeeding Week বা “বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ” হিসাবে পালন করা হয়ে থাকে। World Alliance for Breastfeeding Action -এর উদ্যোগে এবং UNICEF ও WHO এর সহযোগিতায় সচেতনতামূলক বিভিন্ন সামাজিক কর্মসূচি নেওয়া হয়ে থাকে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে একযোগে এই সপ্তাহে শিশুকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানো বা মাতৃদুগ্ধের উপকারিতা সম্পর্কে প্রচার করা হয়। জন্মের অন্তত প্রথম ছয় মাস শিশুকে মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর জন্য উৎসাহিত করা হয়। সামাজিক ও প্রাতিষ্ঠানিক সচেতনতা বৃদ্ধির মাধ্যমে শিশুর জন্য মাতৃদুগ্ধ পান নিশ্চিত করার উদ্যোগ নেওয়া হয়।
“বিশ্ব মাতৃদুগ্ধ সপ্তাহ” পালনের মাধ্যমে বেশ কয়েকটি প্রাসঙ্গিক বিষয় নিশ্চিত করার দিকে নজর দেওয়া হয় –
- শিশু জন্মের প্রথম এক ঘন্টার মধ্যে মায়ের বুকের দুধ পান করানো। শিশুর জন্মের প্রথম ছয় মাস মায়ের বুকের দুধই শিশুর একমাত্র খাবার, এই সম্পর্কে সকলকে অবহিত করা। ছয় মাসের পর থেকে অন্তত দু’বছর পর্যন্ত শিশু অন্যান্য খাবার খেলেও, মায়ের বুকের দুধ যে শিশুর অধিকার, তা নিশ্চিত করা।
- ছোট ছোট গ্রুপ বা NGO-র মাধ্যমে সচেতনতা বৃদ্ধি করে ব্রেস্টফিডিং-এ উৎসাহিত করা।
- মাতৃদুগ্ধের উপকারিতা সম্পর্কে পরিবারের সকলকে ভালো ভাবে বুঝিয়ে সামাজিক ট্যাবু ভেঙে শিশুর সার্বিক পুষ্টি নিশ্চিত করা।
- স্বাস্থ্যকর্মীদের উপযুক্ত ট্রেনিং ও কাউন্সিলিংয়ের মাধ্যমে মাতৃদুগ্ধ পান করানোর জন্য প্রসূতি মাকে প্রয়োজনীয় সাহায্য করা। একই সঙ্গে এই ব্যাপারে উৎসাহিত করা।
- শিশুর জন্য মাতৃদুগ্ধের উপকারিতা ও প্রয়োজনীয়তা সরকারকে বোঝাতে হবে। এবং তা নিশ্চিত করার জন্য কর্মরত প্রসূতি মহিলাদের সুবিধা প্রদান করার ব্যবস্থা করতে সরকারকে চাপ দেওয়া।
- সামাজিক স্তরে এই সম্পর্কিত সচেতনতা বৃদ্ধি করা। পাবলিক প্লেসে মা যাতে শিশুকে বুকের দুধ খাওয়াতে সক্ষম হন, তা নিশ্চিত করা।
Pingback: উচ্চ রক্তচাপের লক্ষণ ও উচ্চ রক্তচাপ জনিত সমস্যা
Pingback: আদার উপকারিতা | জেনে নিন, আদা খাওয়ার ১০টি উপকারিতা
Pingback: শালদুধ বা কলোস্ট্রাম (colostrum) কী? শালদুধের উপকারিতা | শিশুর জন্য শালদুধের উপকারিতা - শরীর ও স্বাস্থ্য
Pingback: সাদাস্রাব হলে কী করবেন? | সাদাস্রাবের কারণ ও প্রতিকার