You are currently viewing বগলের কালো দাগ দূর করার উপায় | বগলের কালো দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়
বগলের কালো দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়

বগলের কালো দাগ দূর করার উপায় | বগলের কালো দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়

ভালোবাসা ছড়িয়ে দিন

বগলের কালো দাগ আপনার সার্বিক সৌন্দর্যের পথে অন্তরায়। অধিকাংশ মানুষের বগলের ত্বকটি বিভিন্ন কারণে রুক্ষ ও কালো হয়। তা নিয়ে ছেলে-মেয়ে নির্বিশেষে সকলেই অস্বস্তি অনুভব করেন। বিশেষত মহিলারা পছন্দসই স্লিভলেস টপ, কুর্তি, ব্লাউজ পরতে লজ্জা পান। বগলের কালো দাগ আপনার আত্মবিশ্বাসকে একটু হলেও নাড়িয়ে দেয়। আপনার প্রিয়জনের উপহার দেওয়া পছন্দের স্লিভলেস পোশাক পরে আপনি তাঁর সামনে দাঁড়াতে ‘কিন্তু’ বোধ করেন। তাই কীভাবে বগলের কালো দাগ দূর করা যায়, তা নিয়ে আপনার মতোই অনেকে চিন্তিত।

বগলের কালো দাগ হওয়ার কারণ বা বগলের ত্বক কালো হওয়ার কারণ

বগলের কালো দাগ দূর করার উপায় জানার আগে “কেন কালো হয়” সেটা জেনে নিন। কারণ আগে থাকতে সচেতন থাকলে এই সমস্যা অনেকাংশে এড়িয়ে যাওয়া যায়। যদিও বেশ কিছু শারীরবৃত্তীয় সমস্যার কারণেও এই সমস্যা হতে পারে। সেক্ষেত্রে সেই সমস্যা সমাধানের জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া আবশ্যিক। তাছাড়া নিম্মলিখিত কারণগুলিও বগলের কালো দাগের জন্য দায়ী।

  • শেভিং – বগলের চুল তোলার জন্য আমরা অনেক সময় শেভিং করি। কিন্তু শেভিং করার ফলে ব্লেডের ঘর্ষণে ত্বকের বাইরের স্তরটি নষ্ট হয়ে যায় বা উঠে যায়। ফলে একটা জ্বালাভাব সৃষ্টি হয় এবং ক্রমে কালো দাগ দেখা যায়।
  • আঁটোসাঁটো জামাকাপড় পরার জন্য ঘর্ষণ – আঁটোসাঁটো বা টাইট জামাকাপড় পরার জন্য অনেক সময় বগলের ত্বকের সঙ্গে ঘষা লাগে। দীর্ঘদিন এই রকম চলতে থাকলে বগলের ত্বকে কালো ছোপ সৃষ্টি হয়।
  • ডিওডোরেন্ট বা সুগন্ধী ব্যবহার – সারাদিন ফ্রেস থাকা এবং ঘামের দুর্গন্ধ লোকানোর জন্য আমরা ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করি। কিন্তু ডিওডোরেন্টে থাকা অ্যালকোহল ও অন্যান্য রাসায়নিক আপনার ওই কালো দাগের কারণ হতে পারে। তাই অ্যালকোহলমুক্ত ডিওডোরেন্ট ব্যবহার করাই ভালো।
  • মৃত কোশ জমে থাকা – শরীরের অন্যান্য অংশের মতোই বগলের নীচটা কিছুদিন অন্তর অন্তর পরিষ্কার না করলে ত্বকের মৃত কোশগুলি জমতে থাকে। ফলে বগলের ত্বকে কালো দাগের সৃষ্টি হয়।
  • ঘাম এবং ব্যাকটেরিয়া – ঘাম জমা এবং ব্যাকটেরিয়ার বংশবৃদ্ধির কারণেও বগলের ত্বকে কালো দাগ হতে পারে।

বগলের কালো দাগ দূর করার উপায়

পূর্বে উল্লেখিত কারণগুলি এবং অন্যান্য কিছু সমস্যা (ক্যান্সার বা ত্বকের অন্য কোনো সমস্যা) না থাকলে বগলের ত্বকে কালো দাগ হয় না। কিন্তু আমাদের অধিকাংশের বগলেই কালো দাগ বা ছোপের সৃষ্টি হয়। আর কেউ দেখে ফেলবে, এই ভাবনায় আমরা চরম অস্বস্তিতে থাকি। তাই বগলের কালো দাগ দূর করার বেশ কয়েকটি প্রাকৃতিক বা ঘরোয়া উপায় উল্লেখ করা হল এখানে –

অ্যালো ভেরা

প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করে বগলের দাগ দূর করার জন্য অ্যালো ভেরা হল সবথেকে অন্যতম। অ্যালো ভেরায় অ্যালোয়সিন (aloesin) নামের এক উপাদান থাকে। এই উপাদান ত্বকের পিগমেন্টেশনের জন্য দায়ী উৎসেচকের উৎপাদনে বাধা দেয়। ফলে ত্বক কালো হয় না। তাছাড়া অ্যালো ভেরার অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্য আছে। তাই ব্যাকটেরিয়াসহ মৃত কোষগুলি সরিয়ে বগলের কালো দাগ দূর করতে অ্যালো ভেরা বিশেষ উপকারী।

ব্যবহারের নিয়ম : টাটকা অ্যালো ভেরা পাতা নিন। একটি বাটিতে পাতা থেকে অ্যালো ভেরা জেলটি বের করে নিন। পর্যাপ্ত অ্যালো ভেরা জেল নিয়ে বগলের ত্বকে ভালো করে মালিশ করুন। ১৫-২০ মিনিট রাখার পর হালকা গরম জলে ভালো করে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে তিনদিন ব্যবহার করলে দুই-তিন মাসের মধ্যেই কাঙ্খিত ফল পেয়ে যাবেন।

হলুদ

ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে হলুদের ব্যবহার অনেক প্রাচীনকাল থেকেই প্রচলিত। প্রাকৃতিক ব্লিচিং এজেন্ট হওয়ায় হলুদ বগলের কালো দাগ দূর করতেও কার্যকরী ভূমিকা নেয়। হলুদের অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যের কারণে বগল জীবাণুমুক্ত থাকে।

ব্যবহারের নিয়ম : এক চামচ হলুদ গুঁড়ো, এক চামচ দুধ ও এক চামচ মধু নিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি দিয়ে বগলের ত্বকে ভালো করে প্রলেপ দিন। ১০-১৫ মিনিট মিশ্রনটিকে শুকোতে দিন। তারপর হালকা গরম জলে জায়গাটি ভালো করে পরিষ্কার করে নিন। সপ্তাহে তিনদিন ব্যবহার করলেই, কিছুদিনের মধ্যে ফলাফল দেখা যাবে।

চা গাছের তেল

বগলের কালো দাগ দূর করার জন্য চা গাছের তেল একটি চমৎকার প্রতিকার হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। চা গাছের তেলের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্যই এর জন্য দায়ী। এটি বগলের কালো দাগ দূর করতেই শুধু সাহায্য করে, তাই নয়। এটি বগলকে দুর্গন্ধমুক্ত রাখতেও সহায়তা করে। এর অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল বৈশিষ্ট্যের জন্য বগলের নীচে বসবাসকারী দুর্গন্ধসৃষ্টিকারী জীবাণুগুলো নষ্ট হয়। ফলে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হতে পারে না।

ব্যবহারের নিয়ম : একটা গ্লাস বা কাপে অল্প জল নিয়ে তাতে বেশ কয়েক ফোঁটা চা গাছের তেল মিশিয়ে ভালো করে ঝাঁকিয়ে নিন। এই মিশ্রণ একটি খালি স্প্রে বোতলে নিয়ে প্রতিদিন বগলের নীচে স্প্রে করুন। প্রতিদিন স্প্রে করার আগে মিশ্রণটি একটু ঝাঁকিয়ে নেবেন।

আরও পড়ুন :

আপেল ভিনিগার সিডার

রান্নায় আপেল ভিনিগার সিডারের ব্যবহার অনেকেই জানেন। এই আপেল ভিনিগার সিডার আপনার বগলের কালো দাগ দূর করতেও সাহায্য করে। আপেল ভিনিগার সিডারে থাকে অ্যামিনো অ্যাসিড ও ল্যাকটিক অ্যাসিড। এগুলি মৃত কোষগুলিকে দূর করে। বগলের ত্বকে উপস্থিত জীবাণু ও ব্যাকটেরিয়া যেগুলি মৃত কোষ থেকে পুষ্টি পায়, সেগুলি দূর করতেও সাহায্য করে আপেল ভিনিগার সিডার। তাছাড়া বগলের ত্বক মসৃন করতেও সাহায্য করে এটি।

ব্যবহারের নিয়ম : আপেল ভিনিগার সিডারে অল্প জল দিয়ে মিশ্রণটি পাতলা করে নিন। তুলোর বল এই মিশ্রণে ভালো করে ভিজিয়ে নিন। তারপর ২-৩ মিনিট ধরে তুলোর বল দিয়ে বগলের নীচে ভালো করে মিশ্রণটি লাগান। কিংবা বগলের ত্বকে ভেজা তুলোর আস্তরণ দিয়ে দিন। সম্পূর্ণ শুকিয়ে যাওয়ার পর তুলো সরিয়ে দিয়ে ভালো করে ধুয়ে নিন। ভালো ফলাফল পাওয়ার জন্য প্রতিদিন এইভাবে ব্যবহার করুন।

পাতিলেবুর রস

পাতিলেবুর রস হল একটি অন্যতম প্রাকৃতিক ব্লিচিং এজেন্ট। পাতিলেবুর রসে থাকে প্রচুর পরিমাণে সাইট্রিক অ্যাসিড। এই সাইট্রিক অ্যাসিড-ই বগলের মৃত কোষগুলিকে দূর করে। দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে বগলের ত্বকের স্বাভাবিক রং ফিরে আসে।

ব্যবহারের নিয়ম : একটি পাতিলেবু নিয়ে পাতিলেবুটিকে দুটি ভাগে ভাগ করে নিন। পাতিলেবুটি বগলের নীচে ২-৩ মিনিট ধরে ঘষতে থাকুন। তারপর পাতিলেবুর রস ত্বকে শুকিয়ে যাওয়ার জন্য ১০-১৫ মিনিট অপেক্ষা করে, ঠান্ডা জলে ধুয়ে ফেলুন।

মুলতানি মাটি

মুখের উজ্জ্বলতা বাড়াতে বা ত্বক পরিষ্কার রাখতে দীর্ঘদিন ধরেই মুলতানি মাটির ব্যবহার করা হয়। এই মুলতানি মাটি বগলের কালো ছোপ দূর করতেও বিশেষ উপযোগী। বগলের নীচের মৃত কোষগুলিকে দূর করে। তাছাড়া বগলের ময়লা দূর করে বগলের নীচের লোমকূপগুলির মুখগুলি খুলে দিতে সাহায্য করে এই মুলতানি মাটি।

ব্যবহারের নিয়ম : এক চামচ মুলতানি মাটির সঙ্গে এক চামচ পাতিলেবুর রস ও অল্প গোলাপ জল নিন। ভালো করে মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। তারপর এই পোস্টটি বগলের নীচে ভালো করে লাগান। শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে যাওয়ার পর পরিষ্কার জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুইদিন এইভাবে ব্যবহার করলে, কয়েকমাসের মধ্যেই বগলের কালো দাগ দূর হয়ে যাবে।

আলু

পাতিলেবুর রস অনেকের ত্বকে জ্বালাভাব সৃষ্টি করে, ফুসকুরি তৈরি হতে পারে। সেক্ষেত্রে তাঁদের সংবেদনশীল ত্বকের জন্য আলু ব্যবহার করা যেতে পারে। আলুর রস পাতিলেবুর রসের মতো তীব্র আম্লিক নয়। মৃদু সাইট্রিক অ্যাসিডযুক্ত আলুর রস পাতিলেবুর বেশ ভালো বিকল্প। বগলের কালো দাগ দূর করার ক্ষেত্রে আলুর রস ধীরে কাজ করলেও কাঙ্খিত ফলাফল পাওয়া যায়।

ব্যবহারের নিয়ম : পাতলা পাতলা স্লাইস করে আলু কেটে নিন। বগলের নীচে সেই স্লাইস ভালোভাবে ঘষতে থাকুন। কিংবা আলুর পেস্ট তৈরি করে বগলের ত্বকে একটা প্রলেপ দিন। ১০-১২ মিনিট ধরে আলুর রস ত্বকে শুকিয়ে যাওয়ার পর, হাকলা গরম জল ধুয়ে নিন। প্রতিদিন একবার বা দুইবার এইভাবে করলে শীঘ্রই ফলাফল পাবেন।

শসা

আলুর রসের মতোই শসার রস বগলের কালো দাগ দূর করতে বিশেষ উপকারী। শসার রসের ব্লিচিং করার ক্ষমতার সঙ্গে সঙ্গে, শসায় প্রচুর খনিজ ও ভিটামিন থাকে। কালো দাগ দূর করা ছাড়াও বগলের ত্বক মসৃণ রাখতেও শসার রস কার্যকরী ভূমিকা নিয়ে থাকে।

ব্যবহারের নিয়ম : আলুর মতোই শসার স্লাইস কেটে বা পেস্ট বানিয়ে বগলে ব্যবহার করা যেতে পারে। ১০-১২ মিনিট রাখার পর ভালোভাবে ধুয়ে জায়গাটা শুকিয়ে নিন। সপ্তাহে তিনদিন এইভাবে ব্যবহার করলেই দুই-তিন মাসের মধ্যে কাঙ্খিত ফলাফল পেয়ে যাবেন আশা করা যায়।

আরও পড়ুন :

গোলাপ জল ও বেকিং সোডা

গোলাপ জল ত্বকের টোনিংয়ের সঙ্গে সঙ্গে বগলের কালো দাগ দূর করে উজ্জ্বলতা আনতেও সাহায্য করে। আবার বেকিং সোডা বগলের মৃত কোষগুলিকে দূর করতে বিশেষ উপযোগী। তাই বগলের কালো দাগ দূর করতে গোলাপ জল ও বেকিং সোডার মিশ্রণ খুবই ভালো একটি উপকরণ।

ব্যবহারের নিয়ম : গোলাপ জল ও বেকিং সোডা মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করুন। সেই পেস্ট বগলের ত্বকে ভালো করে প্রলেপ দিয়ে দিন। বেশ কিছুক্ষণ রেখে, শুকিয়ে যাওয়ার পর পরিষ্কার ঠান্ডা জল দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে দুই-তিন এই রকম করুন। ত্বকের স্বাভাবিক রং অল্প অল্প করে ফিরে আসবে।

চিনি ও অলিভ অয়েল

চিনি একটি চমৎকার এক্সফোলিয়েটিং এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। অলিভ অয়েলের সঙ্গে মিশিয়ে ব্যবহার করে মারাত্মক ভালো ফল পাওয়া যায়।

ব্যবহারের নিয়ম : দুই চামচ চিনি ও দুই চামচ অলিভ অয়েল খুব ভালোভাবে মেশান। তারপর ওই মিশ্রণ বগলের ত্বকে দিয়ে ১-২ মিনিট ধরে ভালো করে ঘষুন। ৮-১০ মিনিট রেখে পরিষ্কার হালকা গরম জলে ধুয়ে ফেলুন।

সূর্যমুখী তেল

সূর্যমুখী তেলে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন E থাকে। ত্বকের পুষ্টির জন্য এই ভিটামিন E খুবই উপকারী। তাই মৃত কোষগুলি সরিয়ে বগলের কালো দাগ দূর করতেও সূর্যমুখী তেল ব্যবহার করা যেতে পারে।

ব্যবহারের নিয়ম : কয়েক ফোঁটা সূর্যমুখী তেল হাতে নিয়ে বগলের ত্বকে ভালো করে লাগিয়ে দিন। ভালো করে ম্যাসাজ করে ২০ মিনিট রেখে দিন। তারপর হালকা গরম জলে ধুয়ে নিয়ে ভালো করে মুছে ফেলুন। ভালো ফল পেতে প্রতিদিন এইভাবে ব্যবহার করুন।

টুথপেস্ট

হ্যাঁ, আপনার টুথপেস্টও বগলের দাগ দূর করতে বিশেষ উপকারী। টুথপেস্টের ব্লিচিং বৈশিষ্ট্য থাকার কারণে বগলের কালো দাগ সহজেই দূর হয়। তবে এক্ষেত্রে সাদা রঙের টুথপেস্ট ব্যবহারের চেষ্টা করবেন। রঙিন টুথপেস্টে থাকা রাসায়নিক অনেক সময় ত্বকে জ্বালাভাব সৃষ্টি করতে পারে।

ব্যবহারের নিয়ম : বগলের ত্বকে টুথপেস্টের একটি লেয়ার দিন। শুকিয়ে যাওয়া পর্যন্ত, অন্তত ১০-১৫ অপেক্ষা করুন। তারপর পরিষ্কার জল দিয়ে জায়গাটা ধুয়ে নিন। প্রতিদিন একবার ব্যবহার করলেই কিছুদিনের মধ্যে ফলাফল দেখতে পাবেন।

উল্লেখিত টোটকাগুলি আলাদা আলাদা ভাবে বা একসঙ্গে ব্যবহার করে বগলের কালো দাগ সহজেই দূর করা যায়। তবে রাতারাতি ফলাফল কোনোক্ষেত্রেই পাওয়া যাবে না। তাই কয়েকদিন ব্যবহার করার পরই হতাশ হবেন না। বেশ কিছুদিন ব্যবহার করার পর নিজেই তফাৎ বুঝতে পারবেন। বগলের কালো দাগ দূর হয়ে স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা ফিরে আসবে।


ভালোবাসা ছড়িয়ে দিন

This Post Has 7 Comments

  1. I was pretty pleased to discover this great site. I want to to thank you for ones time due to this fantastic read!! I definitely appreciated every part of it and I have you book marked to look at new stuff on your web site.

মন্তব্য করুন